পোস্টগুলি

জুলাই, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

THE FORGOTTEN BATTLE GROUND OF WORLD WAR -2"

ছবি
  ধারাবাহিক  ভাবে  বর্ণিত:: :                       ( তৃতীয় পর্ব)      DHUBULIA  :: THE FORGTTEN AIPORT  OF   WORLD  WAR -2" মনের মধ্যে একটা নতুন ভাবনা   সৃষ্টি  হলো, ধুবুলিয়ার ইতিহাস নিয়ে   ভিডিও তো  বানাতেই  পারি !! ব্যপারটা পরিশ্রমসার্ধও ,হলেও এর মধ্যে মজা আছে , অ্যাডভেঞ্ছার আছে ।   সেই দিন  রাতেই  মনে মনে  ভাবলাম.            কোনো কিছু ভাবা এবং সেটাকে বাস্তবায়িত করার মধ্যে  অনেক ফারাক ,   ঠিক করলাম  দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সময়ে নির্মিত ধুবুলিয়া এয়ারপোর্টকে কেন্দ্র করে ভিডিও বানাবো , সিরিজ আকারে. মুল উদ্দেশ্য সেই সময়ের যে  সব কনস্ট্রাকশন গুলো এখনো টিকে রয়েছে, সেগুলি  খুঁজে বের করে  এর ইতিহাস তুলে ধরা !!!!   জানিন  এই সব জিনিস গুলি আর কত দিন টিকে থাকতে  পারবে , ইতিমধ্যে অনেক নষ্টও হয়ে গেছে ।            দ্বিতীয় বি...

THE FORGOTTEN AIRPORT OF WORLD WAR -2." (পর্ব = 02)

ছবি
সাল ১৯৪৪, সারা বিশ্ব জূড়ে চূড়ান্ত অস্থির পরিস্থিতি , দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের লেলিহান আগুনে ছাড়খার পৃথিবী। সেই দাবানলের আঁচ পৌঁছে গেছে ভারতের সীমান্তে ,নেতাজি সুভাস চন্দ্র বসু তাঁর আজাদ হিন্দ বাহিনী জাপানের সাথে একযোগে ভারত আক্রমনের পরিকল্পনা করছে , নেতাজি ভারতবাসীকে  বলেছেন, তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেবো "। দেশের ভিতরেও  স্বাধীনতার  আগুন  জ্বলছে  , ঠিক এই রকম পরিস্থিতিতে তৎকালীন  ব্রিটিশ  সরকার  অবিভক্ত বাংলার  নদিয়া জেলার ধুবুলিয়া  নামক ছোট্ট একটি গ্রামে শুরু করল  এক  বিরাট এয়ারপোর্ট  নির্মাণের , তাদের লক্ষ্য  জাপানের ও  আজাদ হিন্দ বাহিনীর   বিরুধে শক্ত  প্রতিরোধ গড়ে তোলা।   এই  এয়ারপোর্ট কেন্দ্র করে ধুবুলিয়ার মতন একটা অখ্যাত গ্রামে গড়ে উঠতে শুরু হল অনেক বড়ো বড় নির্মাণ,  এক হুলুস্থূল, হুটপাটি  ... ..... .  এক বিরাট কর্মকাণ্ড , সাধারণ গ্রামের মানুষের চোখ ঝলসে গেল ।  কিন্তু  কেন ধুবুলিয়াতেই এই  এয়ারপোর্ট তৈরি করা হয়েছিল ? আর এর জন্য  ...

THE FORGOTTEN AIRPORT OF WORLD WAR -2" DHUBULIA (প্রথম পর্ব ) 🔰

ছবি
সাল ১৯৪৪, সারা বিশ্ব জূড়ে চূড়ান্ত অস্থির পরিস্থিতি , দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের লেলিহান আগুনে ছাড়খার পৃথিবী। সেই দাবানলের আঁচ পৌঁছে গেছে ভারতের সীমান্তে ,নেতাজি সুভাস চন্দ্র বসু তাঁর আজাদ হিন্দ বাহিনী জাপানের সাথে একযোগে ভারত আক্রমনের পরিকল্পনা করছে , নেতাজি ভারতবাসীকে  বলেছেন, তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেবো "। দেশের ভিতরেও  স্বাধীনতার  আগুন  জ্বলছে  , ঠিক এই রকম পরিস্থিতিতে তৎকালীন  ব্রিটিশ  সরকার  অবিভক্ত বাংলার  নদিয়া জেলার ধুবুলিয়া  নামক ছোট্ট একটি গ্রামে শুরু করল  এক  বিরাট এয়ারপোর্ট  নির্মাণের , তাদের লক্ষ্য  জাপানের ও  আজাদ হিন্দ বাহিনীর   বিরুধে শক্ত  প্রতিরোধ গড়ে তোলা।  এই  এয়ারপোর্ট কেন্দ্র করে ধুবুলিয়ার মতন একটা অখ্যাত গ্রামে গড়ে উঠতে শুরু হল অনেক বড়ো বড় নির্মাণ, এক হুলুস্থূল, হুটপাটি  ... ..... .  এক বিরাট কর্মকাণ্ড , সাধারণ গ্রামের মানুষের চোখ ঝলসে গেল ।  কিন্তু  কেন ধুবুলিয়াতেই এই  এয়ারপোর্ট তৈরি করা হয়েছিল ? আর এর জন্য  কী রকম পরিস্...