THE FORGOTTEN AIRPORT OF WORLD WAR -2." (পর্ব = 02)
সাল ১৯৪৪,
সারা বিশ্ব জূড়ে চূড়ান্ত অস্থির পরিস্থিতি , দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের লেলিহান আগুনে ছাড়খার পৃথিবী। সেই দাবানলের আঁচ পৌঁছে গেছে ভারতের সীমান্তে ,নেতাজি সুভাস চন্দ্র বসু তাঁর আজাদ হিন্দ বাহিনী জাপানের সাথে একযোগে ভারত আক্রমনের পরিকল্পনা করছে , নেতাজি ভারতবাসীকে বলেছেন, তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেবো "। দেশের ভিতরেও স্বাধীনতার আগুন জ্বলছে , ঠিক এই রকম পরিস্থিতিতে তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার অবিভক্ত বাংলার নদিয়া জেলার ধুবুলিয়া নামক ছোট্ট একটি গ্রামে শুরু করল এক বিরাট এয়ারপোর্ট নির্মাণের , তাদের লক্ষ্য জাপানের ও আজাদ হিন্দ বাহিনীর বিরুধে শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তোলা। এই এয়ারপোর্ট কেন্দ্র করে ধুবুলিয়ার মতন একটা অখ্যাত গ্রামে গড়ে উঠতে শুরু হল অনেক বড়ো বড় নির্মাণ, এক হুলুস্থূল, হুটপাটি .........
এক বিরাট কর্মকাণ্ড , সাধারণ গ্রামের মানুষের চোখ ঝলসে গেল ।
কিন্তু কেন ধুবুলিয়াতেই এই এয়ারপোর্ট তৈরি করা হয়েছিল ?
আর এর জন্য কী রকম পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছিল সেই সময়ের ধুবুলিয়ার অধিবাসীদের ??
এই AIRPORT কিভাবে তৈরি করা হয়েছিল ??
আর এতো বছর পরে কেমন আছে ব্রিটিশদের তৈরি সেই
এয়ারপোর্ট . ???
এইসব নিয়েই আমাদের এই ধারাবাহিক গল্প ,
আজকে গল্পের দ্বিতীয় পর্ব ।
THE FORGOTTEN AIRPORT OF WORLD WAR -2."
ওই ভিডিওটার
লিংক দিলাম,
(পর্ব = 02)
কিছু দিন পরে , নেতাজি পার্কে দাড়িয়ে আছি ,
T. B Hospital নিয়ে ভিডিও দেখলাম... ভালো হয়েছে। আর বাবনদা তো দারুন . এককথায় অসাধারণ করেছে .
তা তোমার এর পরের আর কিছু নিয়ে ভাবলে ? তাকালাম , গোপাল....,। গোপাল করমকার একজন উৎসাহী ছেলে, সে ইতিহাস নিয়ে পড়াশোনা করেছে । পুরনো বিষয়ের খুব উৎসাহী ।
গোপাল আরও বলে চলে বাবন খুব সুন্দর ভাবে সব কিছু উপস্থাপন করেছিল । সত্যি বলতে আমার তো মাঝে মাঝে মনে হচ্ছিলো বাবন যা করছে যা বলছে বলছে সবটাই ওর মনের ভিতরের জমা কষ্ট থেকে. বাবনকে আনার প্ল্যান ছিলো সুরজের.
গোপাল কে বললাম, একটা প্ল্যান তো মাথায় এসেছে, কিন্তু ওটা একা একা হবে না, তার জন্য একটা টীম দরকার ।তাই নাকি !! তা ভালোই তো আমাকে ও নিয়ে নাও টিমে. আসলে আমি এই সব বিষয়ে ভীষণ ইন্টারেস্টেড. আমি জানলেই চলে আসবো....
ঠিক আছে , তোকে জানাবো । আমি তখনো জমাট কিছু থিক করে উঠতে পারিনি। তবে যেহেতু ইতিহাস ভালবাসি ,পছন্দ করি একটা ইচ্ছে মনের গভীরে বাসা বেঁধেই ছিল পুরনো কোন বিশয় নিয়ে কাজ করার।
(বাকিটা পরে)
ওই ভিডিওটার
লিংক দিলাম,
যারা এই ভিডিওটা আগে দেখোনি তারা এই লিংক এ প্রেস করে ভিডিওটা দেখতে পারবে !!!!
👇👇👇👇
All writings and other content here are entirely the author's own.
Any use without permission is prohibited by law, as per Section 14 of the Copyright Act of 1957.
www.Facebook.com/Subhra3
Any use without permission is prohibited by law, as per Section 14 of the Copyright Act of 1957.

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন