THE FORGOTTEN AIRPORT OF WORLD WAR- 2 !!! দশম অধ্যায় !!!
THE FORGOTTEN AIRPORT OF WORLD WAR-2
War Is A Complex Business :
, যে কোনো সাকসেসফুল মিলিটারি অপারেশন জন্য দুটো জিনিস অবশ্যই প্রয়োজন!
, যে কোনো সাকসেসফুল মিলিটারি অপারেশন জন্য দুটো জিনিস অবশ্যই প্রয়োজন!
এক : Proper Infrastructure এবং
দুই: Logistical Backing.
কিন্তু 1941 সালে যখন জাপান বিশ্বযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করলো এবং একবছরের মধ্যেই ইন্ডিয়ার সিমান্তে উপস্থিত হলো সহযোগী আজাদ হিন্দ বাহিনীর সাথে তখন পরিস্থিতি পুরোপুরি বদলে গেলো .1942 মার্চ মাসে ব্রিটিশ সরকার ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে 215টি এয়ার পোর্ট তৈরির নির্দেশ দিলেন [ The Top Most Priority ]
Just a Minute !!!
তুমি বললে INDIAN AIR FORCE ????
আমি হেসে বললাম, হ্যাঁ ঠিক শুনেছিস Indian AIR Force বা I.A.F .
ওহ !! তাই নাকি!!
কিন্তু ভারত তখন ব্রিটিশ শাসনধীন ! !
পরাধীন একটা দেশ !
নিজস্ব এয়ার ফোর্স ছিলো ??
আমি মৃদু হেসে বললাম, Indian Airforce তৈরী হয়েছিল ভারতের স্বাধীনতার অনেক আগেই !!
1933সালে 1 st এপ্রিল , করাচি শহরে কাছে Drigh Road নামক জায়গায়, স্কোয়ার্ডরন - 01.
[ যদিও এটা ব্রিটিশরাই করেছিলো কিন্তু নাম ছিলো ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্স ]
আরও শুনলে আবাক হবি যে, দ্তীয় বিশ্বযুদ্ধে RAF এর
সাথে IAF গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল. [ বিশেষ করে Operation U - Go সময় এবং তার পরে ]
তাই নাকি !!!
এই সব কিছুই জানা ছিল না.
আচ্ছা!! এই 'স্কোয়ার্ডরন' শব্দটা বার বার শুনছি,
এর মানে টা ঠিক কি ??
হুম!! বলতে পারিস, 'A GroupOf Aircraft, Not More Than 24 And Generally Command By A Lieutenant Colonel.
আচ্ছা বুঝলাম !!
তারপরে বোলো কিভাবে তৈরী হলো এয়ারপোর্ট. গূলো
হুম! যেটা বলছিলাম,
অগত্যা শেষে এই দায়িত্ব দেওয়া হলো Indian Army র " ইঞ্জনিয়ার ডিপার্টমেন্ট " এর উপরে!
তারা এই নিযুক্ত কাজে করলো PWD কে.
যারা আবার দায়িত্ব দিলো লোকাল কন্ট্রাক্টরদের উপরে.
আর কোথায় এয়ারপোর্ট হবে সেই জায়গা বেছে নেবার দায়িত্ব ছিলো D. M Office এর উপরে.
আর একবার যদি কোনো জায়গা পছন্দ হয়ে যেতো, তখন D. M Office থেকে ' ড্রাম ' বাজিয়ে এলাকা বাসীদের জায়গা ফাঁকা করার আদেশ দেওয়া হতো. বেশিরভাগ সময় রাতারাতি পুরো গ্রাম ফাঁকা করে দেয়া হতো !
আশ্চর্য ব্যাপার !!
ড্রাম বাজিয়ে, গ্রাম খালি করে দেওয়া হতো !!!
দুই: Logistical Backing.
আর ব্রিটিশরা বুদ্ধিমান জাতি, এটা প্রথম থেকেই তাদের কাছে পরিষ্কার ,বিশ্ব যুদ্ধের ন্যায় দীর্ঘস্থায়ী ও ধ্বংসতক যুদ্ধে জয় লাভের বিষয়ে নির্ণয়ক ভূমিকা নেবে নেভি এবং এয়ারফোর্স .
বিশেষ করে বার্মার দুর্গম এরিয়ায় এয়ারফোর্স ভূমিকা তো বলাই বাহুল্য !
1939 সালে যখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলো তখন সারা ভারতে মাত্র 4টে এয়ারফিল্ড ছিলো. আর এই সবগুলোই অবস্থিত ছিলো দেশের উত্তর পশ্চিম দিকে ,The North West Frontier Side. [ যে গুলো সবই এখন পাকিস্তানের অন্তগত ]
বিশেষ করে বার্মার দুর্গম এরিয়ায় এয়ারফোর্স ভূমিকা তো বলাই বাহুল্য !
1939 সালে যখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলো তখন সারা ভারতে মাত্র 4টে এয়ারফিল্ড ছিলো. আর এই সবগুলোই অবস্থিত ছিলো দেশের উত্তর পশ্চিম দিকে ,The North West Frontier Side. [ যে গুলো সবই এখন পাকিস্তানের অন্তগত ]
কারণ ছিল রাশিয়া !!!!!
সেই সময়ে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদী শক্তির একমাত্র ভয় ।।
কিন্তু 1941 সালে যখন জাপান বিশ্বযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করলো এবং একবছরের মধ্যেই ইন্ডিয়ার সিমান্তে উপস্থিত হলো সহযোগী আজাদ হিন্দ বাহিনীর সাথে তখন পরিস্থিতি পুরোপুরি বদলে গেলো .1942 মার্চ মাসে ব্রিটিশ সরকার ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে 215টি এয়ার পোর্ট তৈরির নির্দেশ দিলেন [ The Top Most Priority ]
কিন্তু বাস্তবে দেখা গেলো যে, এই ধরণের বৃহৎ পরিকল্পনা কার্যকারী করার জন্য যে উপযুক্ত পরিকাঠামো বা কর্মী দরকার সেটা ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্স [I. A. F] কাছে নেই !
Just a Minute !!!
তুমি বললে INDIAN AIR FORCE ????
আমি হেসে বললাম, হ্যাঁ ঠিক শুনেছিস Indian AIR Force বা I.A.F .
ওহ !! তাই নাকি!!
কিন্তু ভারত তখন ব্রিটিশ শাসনধীন ! !
পরাধীন একটা দেশ !
নিজস্ব এয়ার ফোর্স ছিলো ??
আমি মৃদু হেসে বললাম, Indian Airforce তৈরী হয়েছিল ভারতের স্বাধীনতার অনেক আগেই !!
1933সালে 1 st এপ্রিল , করাচি শহরে কাছে Drigh Road নামক জায়গায়, স্কোয়ার্ডরন - 01.
[ যদিও এটা ব্রিটিশরাই করেছিলো কিন্তু নাম ছিলো ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্স ]
আরও শুনলে আবাক হবি যে, দ্তীয় বিশ্বযুদ্ধে RAF এর
সাথে IAF গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল. [ বিশেষ করে Operation U - Go সময় এবং তার পরে ]
তাই নাকি !!!
এই সব কিছুই জানা ছিল না.
আচ্ছা!! এই 'স্কোয়ার্ডরন' শব্দটা বার বার শুনছি,
এর মানে টা ঠিক কি ??
হুম!! বলতে পারিস, 'A GroupOf Aircraft, Not More Than 24 And Generally Command By A Lieutenant Colonel.
আচ্ছা বুঝলাম !!
তারপরে বোলো কিভাবে তৈরী হলো এয়ারপোর্ট. গূলো
হুম! যেটা বলছিলাম,
অগত্যা শেষে এই দায়িত্ব দেওয়া হলো Indian Army র " ইঞ্জনিয়ার ডিপার্টমেন্ট " এর উপরে!
তারা এই নিযুক্ত কাজে করলো PWD কে.
যারা আবার দায়িত্ব দিলো লোকাল কন্ট্রাক্টরদের উপরে.
আর কোথায় এয়ারপোর্ট হবে সেই জায়গা বেছে নেবার দায়িত্ব ছিলো D. M Office এর উপরে.
আর একবার যদি কোনো জায়গা পছন্দ হয়ে যেতো, তখন D. M Office থেকে ' ড্রাম ' বাজিয়ে এলাকা বাসীদের জায়গা ফাঁকা করার আদেশ দেওয়া হতো. বেশিরভাগ সময় রাতারাতি পুরো গ্রাম ফাঁকা করে দেয়া হতো !
আশ্চর্য ব্যাপার !!
ড্রাম বাজিয়ে, গ্রাম খালি করে দেওয়া হতো !!!
আবার রাতারাতি ????
ধুবুলিয়া এর ক্ষেত্রে ও এরকম হয়েছিল নিশ্চই !!
পাপ্পু এর মুখে কৌতূহল !!
দেখ তখন সময় পরিস্থিতি টাই এই রকম ছিলো.
আরো একটা কথা ভেবে দেখ এই অল্প সময় মধ্যে এতো বড়ো একটা প্রজেক্ট বাস্তবায়িত করার জন্য দরকার প্রচুর শ্রমিক বা লেবার এর.
বেশির ভাগ সময় এরা ছিলো সেই সমস্ত গ্রামের মানুষেরা যাদের বাড়ি ঘর ভেঙে এয়ারপোর্ট তৈরী করা হচ্ছিলো. [ যাদের মধ্যে আবার মেজরিটি ভাগই ছিলো মহিলা শ্রমিক ]
পাপ্পু এর মুখে কৌতূহল !!
দেখ তখন সময় পরিস্থিতি টাই এই রকম ছিলো.
আরো একটা কথা ভেবে দেখ এই অল্প সময় মধ্যে এতো বড়ো একটা প্রজেক্ট বাস্তবায়িত করার জন্য দরকার প্রচুর শ্রমিক বা লেবার এর.
বেশির ভাগ সময় এরা ছিলো সেই সমস্ত গ্রামের মানুষেরা যাদের বাড়ি ঘর ভেঙে এয়ারপোর্ট তৈরী করা হচ্ছিলো. [ যাদের মধ্যে আবার মেজরিটি ভাগই ছিলো মহিলা শ্রমিক ]
তাহলে বোঝ কি অমানুষিক পরিশ্রম, কষ্ট ও রক্ত ভারতীয়রা দিয়েছিলো এই সব এয়ারপোর্ট তৈরী করতে গিয়ে.
যার ফলে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে তৈরী হয়ে গিয়েছিলো 200 বেশি এয়ারস্টিপ এবং 500 K.M এর বেশি রানওয়ে.
আচ্ছা এই রানওয়ে তো ব্যবহার হয় প্লেন Takeoff আর ল্যান্ডিং করার জন্য ????
বললাম দেখ রানওয়ে তৈরী করা হতো ব্যবহারের প্রয়োজন
অনুযায়ী !
তবে সাধারণত তিন ধরণের রানওয়ে হতো .
যেমন?
(¡) Visual RunWay
(¡¡) Non Precision Instrument RunWay এবং
(¡¡¡ ) Precision Instrument RunWay.
আর আমাদের ধুবুলিয়ার এই রানওয়েটা সম্ভবত এক নম্বর অর্থাৎ ভিজ্যুয়াল রানওয়ে.
আচ্ছা এটা তো বুঝলাম !!
কিন্তু রানওয়ে ছাড়া আর কি কি থাকতো এই এয়ারপোর্ট গুলোতে ?
অনেক কিছুই থাকতো!!
একটা এয়ারপোর্ট চালানোর জন্য অনেক কিছুরই দরকার
হয়!!
যেমন !!! কী কী???
হুম!! যেমন ধর ATC বা এয়ারপোর্ট ট্রাফিক কন্ট্রোল ।
আচ্ছা এই রানওয়ে তো ব্যবহার হয় প্লেন Takeoff আর ল্যান্ডিং করার জন্য ????
বললাম দেখ রানওয়ে তৈরী করা হতো ব্যবহারের প্রয়োজন
অনুযায়ী !
তবে সাধারণত তিন ধরণের রানওয়ে হতো .
যেমন?
(¡) Visual RunWay
(¡¡) Non Precision Instrument RunWay এবং
(¡¡¡ ) Precision Instrument RunWay.
আর আমাদের ধুবুলিয়ার এই রানওয়েটা সম্ভবত এক নম্বর অর্থাৎ ভিজ্যুয়াল রানওয়ে.
আচ্ছা এটা তো বুঝলাম !!
কিন্তু রানওয়ে ছাড়া আর কি কি থাকতো এই এয়ারপোর্ট গুলোতে ?
অনেক কিছুই থাকতো!!
একটা এয়ারপোর্ট চালানোর জন্য অনেক কিছুরই দরকার
হয়!!
যেমন !!! কী কী???
হুম!! যেমন ধর ATC বা এয়ারপোর্ট ট্রাফিক কন্ট্রোল ।
[ যার কাজ এয়ার ক্র্যাফটকে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা প্রদান করা ]
এছাড়াও সিগন্যালিং টাওয়ার, হ্যাংগার, গোডাউন আরো অনেক কিছুই .
পাপ্পু অবাক হয়ে বলল, তাহলে আমাদের এই ধুবুলিয়া এয়ার পোর্টে ও এই সব গুলো ছিলো?
নিশ্চই ছিলো!!
গোডাউন গুলো তো এখনো আছে!
হ্যাংগার ও ছিলো যা শুনেছি!
কিন্তু এখন আর নেই .!!!
আর ATC ও সিগন্যালিং টাওয়ার?
ডেফিনেটলি বলা যাবে না. তবে দুটো কনস্ট্রাকশন এখনো এমন আছে যেগুলো এর সাথে সিমিলারিটি আছে.
সেগুলো এখনো কি টিকে আছে?
পাপ্পু গলায় বিস্ময় !!
ওই যে বললাম ডেফিনেটলি বলা যাচ্ছে না ,
তবে অনেকটাই.. মিল!!
আমি দেখতে চাই!!
পাপ্পু বলে উঠলো.
হুম !! নিশ্চই যাবো ......!!
তবে আরো একটা বলার আছে!!
শুধু এয়ারপোর্ট তৈরী করলেই তো হবে না প্রশিক্ষিত করতে হবে পাইলট ও অন্যান্য ক্যাডেড দের আর এই কাজের জন্য ব্রিটেন তৈরী করেছিলো Air Fighting Training Unit বা AFTU. যার কেন্দ্র ছিলো ' আমারডা এয়ারপোর্ট। যেটা বর্তমানে ওড়িশার ময়ূরভঞ্জ জেলার রাসগোবিন্দপুরে অবস্থিত.
পাপ্পু অবাক হয়ে বলল, তাহলে আমাদের এই ধুবুলিয়া এয়ার পোর্টে ও এই সব গুলো ছিলো?
নিশ্চই ছিলো!!
গোডাউন গুলো তো এখনো আছে!
হ্যাংগার ও ছিলো যা শুনেছি!
কিন্তু এখন আর নেই .!!!
আর ATC ও সিগন্যালিং টাওয়ার?
ডেফিনেটলি বলা যাবে না. তবে দুটো কনস্ট্রাকশন এখনো এমন আছে যেগুলো এর সাথে সিমিলারিটি আছে.
সেগুলো এখনো কি টিকে আছে?
পাপ্পু গলায় বিস্ময় !!
ওই যে বললাম ডেফিনেটলি বলা যাচ্ছে না ,
তবে অনেকটাই.. মিল!!
আমি দেখতে চাই!!
পাপ্পু বলে উঠলো.
হুম !! নিশ্চই যাবো ......!!
তবে আরো একটা বলার আছে!!
শুধু এয়ারপোর্ট তৈরী করলেই তো হবে না প্রশিক্ষিত করতে হবে পাইলট ও অন্যান্য ক্যাডেড দের আর এই কাজের জন্য ব্রিটেন তৈরী করেছিলো Air Fighting Training Unit বা AFTU. যার কেন্দ্র ছিলো ' আমারডা এয়ারপোর্ট। যেটা বর্তমানে ওড়িশার ময়ূরভঞ্জ জেলার রাসগোবিন্দপুরে অবস্থিত.
এটাও এখন ধুবুলিয়া মতন পরিত্যক্ত ও অবহেলিত!!
তাই ??? সত্যিই কতো কিছুই যে এখনো জানার বাকি আছে !!!
ক্রমশঃ
তাই ??? সত্যিই কতো কিছুই যে এখনো জানার বাকি আছে !!!
ক্রমশঃ
[ বাকিটা পরে ]
All writings here are entirely the author's own., It may not be reproduced or copied in any form without the written permission of the owner.
as per Section 14 of the Copyright Act of 1957.
আমাদের এই লেখা গুলো আপনাদের কেমন লাগছে দয়া করে কমেন্ট করে জানান। আপনাদের সহযোগিতা ও সহমর্মীতা আমাদের একান্ত কাম্য।
এটা একটা ধারাবাহিক রচনা, এর পরবর্তী পর্ব গুলো পড়ার জন্য এই ব্লগটি কে বুকমার্ক করে রাখুন।
ধন্যবাদান্তে
AUTHORITY " R SUBHRO SCRAPBOOK "





Khub sundor bornona
উত্তরমুছুনধন্যবাদ!!! আপনাকে 🙏
মুছুন